Close Menu
    Facebook X (Twitter)
    বার্তাদেশ
    • প্রথম পাতা
    বার্তাদেশ
    প্রথম পাতা » জীবনী » মনমোহন সিংয়ের জীবনী: এক নীরব স্থপতির আদর্শ
    জীবনী

    মনমোহন সিংয়ের জীবনী: এক নীরব স্থপতির আদর্শ

    Dr. Manmohan Singh's Biography in Bengali
    By Dev RoyMay 11, 2025Updated:May 11, 20256 Mins Read
    Share Facebook Twitter WhatsApp Telegram Copy Link
    মনমোহন সিংয়ের জীবনী: এক নীরব স্থপতির আদর্শ
    Share
    Facebook Twitter WhatsApp Telegram Copy Link

    ড. মনমোহন সিং, আধুনিক ভারতের ইতিহাসে এমন একটি নাম যা ধৈর্য, বুদ্ধিমত্তা এবং নিঃস্বার্থ নেতৃত্বের প্রতীক। একজন অসাধারণ অর্থনীতিবিদ এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি ভারতীয় অর্থনীতিকে আন্তর্জাতিক মানচিত্রে স্থাপন করেছেন। এই ব্লগে আমরা তাঁর জীবন, কর্ম, এবং অবদানের প্রতিটি দিক বিশদে আলোচনা করব।

    সূচীপত্র:

    • মনমোহন সিংয়ের জীবনী:
      • শৈশব ও পরিবার:
      • শিক্ষাজীবন:
      • কর্মজীবন:
        • গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহ:
        • অর্থনৈতিক সংকট ও সংস্কার:
        • কী কী সংস্কার চালু হয়েছিল?
      • প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কর্মজীবন:
        • উল্লেখযোগ্য প্রকল্প ও উদ্যোগ:
        • অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সম্পর্ক:
      • পুরস্কার ও সম্মাননা:
        • গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার ও সম্মান:
        • বিশেষ স্বীকৃতি:
        • আন্তর্জাতিক সম্মান:
      • ব্যক্তিগত জীবন:
      • জীবনাবসান:
    • শেষ কথা:

    মনমোহন সিংয়ের জীবনী:

    বিষয়তথ্য
    নামমনমোহন সিং
    জন্ম২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৩২
    জন্মস্থানব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাবের গাহ গ্রামে (বর্তমানে পাকিস্তানে)
    পিতাগুরমুখ সিং
    মাতাঅমৃত কৌর
    মৃত্যু২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
    মৃত্যুর কারণহৃদরোগ

    শৈশব ও পরিবার:

    মনমোহন সিং-এর জন্ম ১৯৩২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর, ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাবের গাহ গ্রামে (বর্তমানে পাকিস্তানে)। মনমোহন সিং-এর বাবা-মা ছিলেন সাধারণ শিখ পরিবার থেকে আসা মানুষ। তাঁদের জীবনের গল্পে একদিকে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম, অন্যদিকে রয়েছে সন্তানদের ভালো ভবিষ্যৎ গড়ার ইচ্ছা।

    তার বাবা গুরমুখ সিং ছিলেন একজন ব্যবসায়ী। তিনি খুবই সাদাসিধে জীবনযাপন করতেন। গুরমুখ সিং তাঁর পরিবারের আর্থিক চাহিদা পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতেন। তার মা অমৃত কৌর ছিলেন একজন ঘরোয়া নারী, যিনি সংসার সামলাতেন। মনমোহন সিং যখন খুব ছোট ছিলেন, তখনই অমৃত কৌর মারা যান।

    দাদি তাঁর মায়ের অভাব পূরণ করার জন্য সর্বদা পাশে ছিলেন। দাদির স্নেহ ও যত্নের মধ্যে মনমোহন সিং বেড়ে ওঠেন। তিনি সব সময় বলতেন যে দাদির ভালোবাসা তাঁকে জীবনে এগিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।

    শিক্ষাজীবন:

    তাঁর পড়াশোনার যাত্রা শুরু হয় অমৃতসরে। পড়াশোনায় বরাবরই প্রথম হওয়া মনমোহন সিং পরবর্তীতে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে সম্মানসহ স্নাতক এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডি.ফিল ডিগ্রি লাভ করেন।

    প্রতিষ্ঠানঅর্জন
    পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর
    কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়সম্মানিত স্নাতক
    অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ডি.ফিল

    কর্মজীবন:

    মনমোহন সিং তাঁর পেশাগত জীবন শুরু করেন জাতিসংঘে (UNCTAD)। ১৯৭০-এর দশকে তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার পাশাপাশি অর্থ ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

    গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহ:

    পদবীসময়কালভূমিকা
    ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর১৯৮২–১৯৮৫মুদ্রানীতি পরিচালনা
    অর্থমন্ত্রকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা১৯৭২–১৯৭৬নীতি প্রণয়ন
    যোজনা কমিশনের সহ-সভাপতি১৯৮৫–১৯৮৭অর্থনৈতিক পরিকল্পনা

    অর্থনৈতিক সংকট ও সংস্কার:

    ১৯৯১ সালে ভারত একটি গভীর অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমহা রাও তাঁকে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব দেন। এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকাকালীন, মনমোহন সিং এমন কিছু অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন করেন যা ভারতকে দারিদ্র্যের হাত থেকে মুক্ত করে এক শক্তিশালী অর্থনীতিতে পরিণত করে।

    কী কী সংস্কার চালু হয়েছিল?

    • লাইসেন্স রাজের অবসান: শিল্পক্ষেত্রে সরকারি বিধিনিষেধ কমিয়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগকে উৎসাহিত করা।
    • বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি: বিদেশি কোম্পানিগুলির বিনিয়োগে প্রণোদনা প্রদান।
    • রুপি অবমূল্যায়ন: রপ্তানি বাড়ানোর লক্ষ্যে মুদ্রার মান সংশোধন।
    • বাজার উদারীকরণ: বেসরকারি উদ্যোগের প্রসার।

    এই সংস্কারের জন্য ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৩% থেকে বেড়ে ৮%-এ পৌঁছায় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতের অবস্থানকে সুদৃঢ় করে।

    প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কর্মজীবন:

    ২০০৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রোগ্রেসিভ অ্যালায়েন্স (ইউপিএ) জয়লাভ করে। কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে মনমোহন সিংকে এই দায়িত্ব দেন। এরপর তিনি ২২ মে ২০০৪ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন।

    তিনি এমন একজন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, যিনি কখনো লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করেননি। তবুও তাঁর সততা, প্রজ্ঞা এবং দূরদর্শিতা তাঁকে সবার কাছে প্রিয় করে তোলে।

    উল্লেখযোগ্য প্রকল্প ও উদ্যোগ:

    • গ্রামীণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি: মনমোহন সিংয়ের সরকার “মনরেগা” (জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি অ্যাক্ট) চালু করে। এই প্রকল্প গ্রামের মানুষকে কাজের সুযোগ দিয়েছিল এবং দরিদ্র মানুষদের জীবনে স্থিতিশীলতা এনেছিল।
    • কৃষকদের ঋণ মুকুব: দেশের দরিদ্র চাষিদের ঋণের বোঝা কমাতে তিনি ৬০,০০০ কোটি টাকার ঋণ মুকুব করেন। এই উদ্যোগ কৃষকদের মধ্যে স্বস্তি ও আশার সঞ্চার করে।
    • শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি: তাঁর সরকার “সর্ব শিক্ষা অভিযান” চালু করে, যার ফলে দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যালয় স্থাপন হয়। নতুন আইআইটি (ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা ভারতের প্রযুক্তি শিক্ষার মান বাড়ায়।
    • অর্থনৈতিক অগ্রগতি: তাঁর নেতৃত্বে ভারতের অর্থনীতি দ্রুতগতিতে এগিয়েছিল। ২০০৮ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের একটি ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হয়।

    অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সম্পর্ক:

    • ভারত-মার্কিন অসামরিক পারমাণবিক চুক্তি: এটি ভারতের শক্তি খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে।
    • চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন: কূটনৈতিক আলোচনা ও নাথুলা পাস পুনরায় খুলে দেওয়া।
    • পাকিস্তানের সঙ্গে শান্তি আলোচনা: সন্ত্রাস মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ।
    • যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং জাপানের সঙ্গে বন্ধন: ভারতের কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও মজবুত হয়েছিল।
    • আফগানিস্তানের উন্নয়নে সহায়তা: আফগানিস্তানের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে ভারত বড় ধরনের সাহায্য দিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: এ পি জে আব্দুল কালামের জীবনী: এক অনুপ্রেরণামূলক অধ্যায়

    পুরস্কার ও সম্মাননা:

    মনমোহন সিং-এর অসামান্য কাজের জন্য জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে তাঁকে বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মান প্রদান করা হয়েছে। তাঁর নেতৃত্ব, অর্থনীতিতে অবদান, এবং মানুষের জন্য কাজের প্রতি নিষ্ঠার কারণে তিনি সারা বিশ্বের প্রশংসা অর্জন করেছেন।

    গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার ও সম্মান:

    পুরস্কার/সম্মাননাবছরকারণ/অর্জন
    পদ্মবিভূষণ১৯৮৭জাতীয় অর্থনীতি এবং জনসেবায় অবদানের জন্য।
    সম্মানসূচক ডক্টরেট (অক্সফোর্ড)২০০৬অর্থনীতি ও রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য।
    সম্মানসূচক ডক্টরেট (কেমব্রিজ)২০০৬শিক্ষায় প্রভাবশালী অবদানের জন্য।
    বিশ্ব রাজনীতিতে বিশেষ সম্মান২০১০নেতৃত্ব এবং বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা।
    এশিয়ার সেরা অর্থমন্ত্রী১৯৯৩১৯৯১ সালের অর্থনৈতিক সংস্কারে ভূমিকার জন্য।

    বিশেষ স্বীকৃতি:

    • ডক্টর মনমোহন সিং স্কলারশিপ: কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর সম্মানে গবেষণার জন্য একটি বৃত্তি চালু করে।
    • টাইম ম্যাগাজিনে স্বীকৃতি: বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী নেতা হিসেবে টাইম ম্যাগাজিনে তাঁকে তালিকাভুক্ত করা হয়।

    আন্তর্জাতিক সম্মান:

    • বিভিন্ন দেশ তাঁকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব ও উপাধি প্রদান করে।
    • তাঁর নেতৃত্বে ভারতের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রসার লাভ করে, যা তাঁকে বিশ্বজুড়ে খ্যাতি এনে দেয়।

    ব্যক্তিগত জীবন:

    মনমোহন সিং সব সময় তাঁর পরিবারের সঙ্গে সহজ-সরল জীবনযাপন করতেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি সাধারণ মানুষের মতোই জীবন কাটিয়েছেন। কাজের ব্যস্ততার মাঝেও তিনি পরিবারের জন্য সময় বের করতেন। তিনি খুব বেশি কথা বলতেন না। শান্ত স্বভাবের মানুষ ছিলেন। তবে যখনই কথা বলতেন, তার কথাগুলো সবার নজর কেড়ে নিত।

    হাজারো উত্তরের চেয়ে আমার নীরবতা ভালো… আমি জানি না কত প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আমি আমার মর্যাদা রক্ষা করেছি।

    ড. মনমোহন সিং

    মনমোহন সিং ছিলেন একজন সাদাসিধে মানুষ, যার জীবনের মূল ভিত্তি ছিল তাঁর পরিবার। ১৯৫৮ সালে তিনি গুরুশরণ কাউরকে বিয়ে করেন। গুরুশরণ ছিলেন একজন আন্তরিক এবং শান্ত স্বভাবের মানুষ, যিনি মনমোহন সিং-এর জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে তাঁর পাশে ছিলেন। মনমোহন সিং এবং গুরুশরণ কাউরের তিন মেয়ে আছে। তাঁর পরিবারকে নিয়ে তিনি সব সময় গর্বিত ছিলেন।

    জীবনাবসান:

    ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪-এ, মনমোহন সিং হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুতে সারা দেশ গভীর শোক পালন করে। মৃত্যুর ঠিক আগে তাঁকে নয়াদিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস (AIIMS)-এর জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর, তিনি ৯২ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

    শেষ কথা:

    মনমোহন সিং শুধুমাত্র একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন না; তিনি ছিলেন ভারতীয় অর্থনীতির এক নির্ভরযোগ্য দিকপাল। তাঁর প্রজ্ঞা, কাজ এবং নীতির মাধ্যমে তিনি ভারতের উন্নয়নের ভিত্তি স্থাপন করেছেন। আজও তিনি এক আদর্শ নেতার প্রতীক।

    মনমোহন সিং সব সময় নীরব থেকে কাজ করতে পছন্দ করতেন। তাঁর কথার চেয়ে কাজই বেশি কথা বলত। তিনি কখনো বিতর্কে জড়াতেন না এবং সব সময় শান্ত থেকে নিজের দায়িত্ব পালন করতেন।

    Source: Wikipedia

    Manmohan Singh Manmohan Singh Biography in Bengali মনমোহন সিং মনমোহন সিংয়ের জীবনী
    Follow on Facebook Follow on X (Twitter)
    Share. Facebook Twitter WhatsApp Telegram Copy Link

    সম্পর্কিত খবর

    এ পি জে আব্দুল কালামের জীবনী: এক অনুপ্রেরণামূলক অধ্যায়

    এ পি জে আব্দুল কালামের জীবনী: এক অনুপ্রেরণামূলক অধ্যায়

    May 11, 2025Updated:May 11, 2025
    নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী: এক অগ্নিযোদ্ধার বীর গাথা

    নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জীবনী: এক অগ্নিযোদ্ধার বীর গাথা

    May 11, 2025Updated:May 11, 2025
    স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী: এক বীর সন্ন্যাসীর আদর্শ

    স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী: এক বীর সন্ন্যাসীর আদর্শ

    May 11, 2025Updated:May 11, 2025
    Add A Comment
    Leave A Reply Cancel Reply

    সাম্প্রতিক খবর
    ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের জীবনী: এক আধ্যাত্মিক অধ্যায়

    ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের জীবনী: এক আধ্যাত্মিক অধ্যায়

    শ্রী শ্রী মা সারদা দেবীর জীবনী: এক আধ্যাত্মিক মায়ের গল্প

    শ্রী শ্রী মা সারদা দেবীর জীবনী: এক আধ্যাত্মিক মায়ের গল্প

    শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জীবনী: এক আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক

    শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জীবনী: এক আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক

    ভগিনী নিবেদিতার জীবনী: এক বিদেশিনীর ভারত প্রেম

    ভগিনী নিবেদিতার জীবনী: এক বিদেশিনীর ভারত প্রেম

    Facebook X (Twitter)
    • Sitemap
    • About Us
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    • Affiliate Disclosure
    • Terms & Conditions
    © 2025 Bartadesh.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.